আবদুল কাদের মির্জার উন্নয়ন কর্মযজ্ঞে পাল্টে যাচ্ছে বসুরহাট পৌরসভার চিত্র

Mirzza.jpg

মকছুদের রহমান মানিক ::

বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নেতৃত্বে বর্তমান পৌর পরিষদ পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে জনগণের মাঝে শতভাগ নাগরিক সেবা নিশ্চিতে পরিকল্পিত উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে মেয়র আবদুল কাদের মির্জা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রানালয় ও বিভাগের সাথে সমন্বয় করে এবং বিশেষভাবে আলাপ চালিয়ে বসুরহাট পৌরসভার উন্নয়নে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করেছেন। বর্তমানে ধারাবাহিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অবশেষে মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নেতৃত্বে স্বপ্নের মেগাসিটিতে রূপান্তর হচ্ছে বসুরহাট পৌরসভা।

আবদুল কাদের মির্জার নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বসুরহাট পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে অন্তত কয়েকশত কোটি টাকার দৃশ্যমান নানা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ করেছেন। বিশেষ করে পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে আরসিসি নতুন রাস্তা নির্মাণ, কার্পেটিং সড়ক তৈরী, পুরাতন সড়ক সংস্কার, আধুনিকমানের ড্রেন নির্মাণ, সড়ক বাতি স্থাপন, পৌরসভার দীঘি মার্কেটের আধুনিকায়নসহ অনেক জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করেছেন। চলতি অর্থবছরে পৌরসভার বাস্তবায়নধীন অবশিষ্ঠ সব উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হবে বলে নিশ্চিত করেছেন পৌরসভার সচিব ও প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা।

পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার বলেন, চলমান উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অব্যাহত রাখতে আরো এক টার্ম তার দায়িত্বে থাকার তাগিদ অনুভব করছেন। আগমী ৫ বছর পর বসুরহাট উন্নয়ন করার মত কোন কাজ বাকি থাকবে না। শুধুমাত্র মেরামত করবে পরবর্তী মেয়ররা। বসুরহাট পৌরসভায় শতবাগ গ্যাসের আওতায় আনা, বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা, বিসুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা। আমি কাজ শুরু করে দিয়েছি। শেষ করতে ২/৩ বছর লাগবে। তাই এ নির্বাচনের পর আমি আর পৌর নির্বাচন করতে চাই না। জায়গা করে দিতে চাই নতুনদের।

তিনি গর্বের সাথে বলেন, আমাদের সৌভাগ্য আমরা ওবায়দুল কাদের, মওদুদ আহমদ, আবু নাছের মোঃ আবদুস জাহেরের মত জাতীয় নেতা পেয়েছি। তাদের কারনে দেশবাসী অল্পতে আমাদের চিনে। তাদেরকে দিয়ে আমরা জাতির কাছে পরিচিত এবং নোয়াখালীর এত সুনাম। তাদের হারালে বুঝবেন কি হারিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, বসুরহাট পৌরসভায় বিসুদ্ধ পানীয় পানি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, রাস্তা ও কালভার্ট নির্মাণ কাজ শেষ হলে বসুরহাটবাসীর জন্য একটি নতুন দিগন্ত উন্মেচিত হবে। এছাড়া পৌরসভার চলমান উন্নয়নের কাজ গুলি দ্রুত সমাপ্ত করার জন্য সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে বলা হয়েছে বলে তিনি জানান।

scroll to top